বড়দিন কত তারিখ খ্রিস্টানরা বড়দিন পালন করে আপনি কি সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কেননা আজকের আর্টিকেল খ্রিস্টানদের বড়দিন কবে এবং খ্রিস্টানদের খাবারসহ আরো অনেক কিছু আলোচনা করা হবে। তাই বড় দিন কত তারিখ জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
নিচে আপনাদের জন্য ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন কেন খ্রিস্টানদের খাবার এবং বড়দিন সহ আরো অনেক বিষয় সম্পর্কে ধাপে ধাপে আলোচনা করা হয়েছে। যেখান থেকে আপনি খুব সহজে বড়দিন বিষয়ে জেনে নিতে পারবেন। তাই দেরি না করে বড়দিন সম্পর্কে জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বড় দিন কত তারিখ ২০২৪ - খ্রিস্টানদের বড়দিন কবে
বড়দিন কত তারিখ আজকে আমরা এ বিষয়ে জানব। ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন উদযাপনের কারণ সম্পর্কে অনেক মতবাদ ঐতিহাসিক আলোচনা রয়েছে। যদিও বাইবেলের যিশুখ্রিস্টের সঠিক জন্ম তারিখ উল্লেখ নেই খ্রিস্টান সম্প্রদায় ২৫ ডিসেম্বরকে তার জন্মদিন হিসেবে উদযাপন করে আসছে। এই তারিখের পেছনে ধর্মীয় ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক বিভিন্ন প্রভাব রয়েছে।
২৫ ডিসেম্বর দিনটি রোমান সাম্রাজ্যের সময় থেকে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। রোমানরা এই সময় সোল ইনভিক্টাস বা অপরাজ্য সূর্য দেবতার উৎসব পালন করতে যা ছিল শীতকালীন অয়নকালের সময়। এ সময় সূর্য ধীরে ধীরে তার প্রখরতা ফিরে পায় যা পুনর্জন্ম ও নতুন শুরুর প্রতীক। খ্রিস্টানরা প্রতি কি দিনটি গ্রহণ করে যিশুখ্রিস্টের জন্ম উদযাপনের জন্য কারণ তাকে আলোকের দাতা হিসেবে দেখা হয় যিনি পৃথিবী তে শান্তি ও মুক্তির আলো এনেছিলেন।
চতুর্থ শতাব্দীতে কনস্টান্টিন খ্রিস্টান ধর্মকে রোমান সাম্রাজ্যের সরকারি ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেন এবং সেই সময় থেকে ২৫ ডিসেম্বর যীশুর জন্মদিনের দিন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন তাকে খ্রিস্টানরা বড়দিনের উৎসব পালন করতে শুরু করে যা আস্তে আস্তে বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনের উদযাপনের আরেকটি কারণ হলো খ্রিস্টান ধর্মীয় ক্যালেন্ডার এর মিল।
বড়দিন কি আসলেই বড়দিন
বড়দিন কত তারিখ আমরাও উপরে কিছুটা জেনে আসলাম এখন আমরা জানবো বড়দিন কি আসলেই বড়দিন। বড়দিন যা খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের কাছে ক্রিসমাস নামে পরিচিত। মূলত যীশু খ্রীষ্টের জন্মদিন উদযাপন করার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। যদিও এটি খ্রিস্টানদের উৎসব কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এটি বিশ্বকাপে এক সর্বজনীন উদযাপনে পরিণত হয়েছে।
বড়দিনের সঙ্গে কেবল ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান নয় বরং একটি সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য ও জড়িত প্রত্যেক বছর ২৫ ডিসেম্বর বিশ্বজুড়ে দিনটি উদযাপিত হয়। তবে বড়দিন কি আসলেই বড়দিন? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আমাদের ফিরে যেতে হয় ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে। যিশুখ্রিস্টের জন্মের মাধ্যমে খ্রিস্টান ধর্মের সূচনা হয়েছিল এবং তার জীবনের শিক্ষায় নৈতিকতা ক্ষমা এবং মানবিকতার বার্তা ছিল।
আজকের এই দিনে বড়দিনের উদযাপন অনেকটাই ভোগবিলাস ও বাণিজ্যের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। উপহার আদান প্রদান ঘরবাড়ি সাজানো বিশেষ খাবার ক্রিসমাস ট্রি এসবের বড়দিনের আধুনিক চিত্র। তবে এর মধ্যে ধর্মীয় ভাবও টিকে রয়েছে যা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যীশুর শান্তি ও ভালবাসার বার্তা।
বড়দিন কেন পালন করা হয়
বড়দিন কত তারিখ উপরে এর কিছু ধারণা আমরা এরই মধ্যে পেয়ে গেছি। আমরা জানবো বড়দিন কেন পালন করা হয়। বড়দিন উৎসব পালন করা হয় যীশু খ্রীষ্ট জন্মদিন হিসেবে যিনি খ্রিস্টান ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা। ২৫ ডিসেম্বর বিশ্ব জুড়ে খ্রিস্টান সম্প্রদায় দিনটি উদযাপন করে কারণ তারা বিশ্বাস করেন যীশু ছিলেন ঈশ্বরের পুত্র যিনি মানব জাতিকে পাপ থেকে মুক্তি দিতে পৃথিবীতে এসেছিলেন।
বড়দিনের মূল উদ্দেশ্য হলো যিশু খ্রিস্টের শান্তি ভালবাসা ও মানবতার বার্তাকে স্মরণ করা। তার জন্মের মাধ্যমে খ্রিস্টানরা আশার আলো ও নতুন শুরুর প্রতীক খুঁজে পাই। যিশুর শিক্ষা ছিল দয়া ক্ষমা এবং অন্যান্য কাজে মানুষকে সাহায্য করা। এবং তার মাধ্যমে একটি সুন্দর সমাজ গঠন করা। সেই মূল্যবোধকে স্মরণ করে বড়দিন পালিত হয়।
বড়দিনের মাধ্যমে মানুষ একত্রিত হয় এবং পারস্পরিক ভালোবাসা সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়। এটি একটি এমন সময় যখন পরিবার বন্ধু এবং প্রিয়জনেরা একসাথে থাকা হয় উপহার বিনিময় করে এবং ভালোবাসার প্রকাশ ঘটায়। এর মাধ্যমে শুধু ধর্মীয় নয় বরং একটি মানবিক সংযোগ গড়ে ওঠে।
বছরের সবচেয়ে বড় দিন কত তারিখে
বড়দিন কত তারিখ আমরা জেনেছি এখন আমরা জানবো বছরের সবচেয়ে বড় দিন কত তারিখে হয়ে থাকে। বছরের সবচেয়ে বড় দিন বলতে সাধারণত ২১ জুন কে বোঝানো হয় যা উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকালীন অয়নকাল বা Summer Solstice নামে পরিচিত। এ দিনটি বছরের সবচেয়ে দীর্ঘতম দিন হিসেবে গণ্য করা হয় কারণ এই সময় সূর্য সরাসরি কর্কটক্রান্তি রেখার উপর অবস্থান করে ফলে দিনটি দীর্ঘ এবং রাত সবচেয়ে ছোট হয়।
গ্রীষ্মকালীন অয়নকাল উত্তর গোলার্ধের বিভিন্ন সংস্কৃতি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বহু প্রাচীন সভ্যতা এই দিনটি প্রাকৃতিক শক্তির উদযাপন এবং ফসল কাটার সময়সূচি হিসেবে ব্যবহৃত হত। এ সময় সূর্যের প্রখরতা বেশি থাকে এবং এটি ফসল উৎপাদনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। একইভাবে দক্ষিণ গোলার্ধ ডিসেম্বর শীতকালীন অয়নকাল বা Winter Solstice পালন করা হয় যেখানে দিনটি সবচেয়ে ছোট এবং রাত সবচেয়ে দীর্ঘ।
অলংকার ঘটে পৃথিবীর কক্ষপথ এবং এর ঘূর্ণনের কারণে। পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরতে থাকা অবস্থায় তার অক্ষর যিনি নির্দিষ্ট দিকে হেলে থাকে। এই হেলে থাকার কারণে বিভিন্ন ঋতু তৈরি হয় এবং উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে দিন - রাতের দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন ঘটে, এই দিনটি সাথে বিভিন্ন সংস্কৃতিক ঐতিহাসিক উদযাপন ও জড়িত।
বড়দিনের শুভেচ্ছা বার্তা কি
বড় দিন কত তারিখ উপরের তথ্য গুলোর মাধ্যমে আমরা জেনে গিয়েছি। এখন আমরা জানবো বড়দিনের শুভেচ্ছা বার্তা কি? বড় দিন বা ক্রিসমাস একটি বিশেষ উৎসব বিশ্বজুড়ে খ্রিস্টান সম্প্রদায় যীশু খ্রীষ্টের জন্ম উদযাপন করতে পালন করে। তবে এটি কেবল ধর্মীয় উৎসব নয় বরং একটি সার্বজনীন আনন্দের দিন যখন মানুষ ধর্ম জাতীয় সংস্কৃতি নির্বিশেষে একে অপরের শুভেচ্ছা জানাই।
বড়দিনের শুভেচ্ছা এবং সম্প্রীতির বার্তা বহন করে। বড়দিনের শুভেচ্ছা জানাতে সাধারন মানুষ মেরি ক্রিসমাস বা শুভ বড়দিন বলে থাকে। এই দিনটি পরিবার বন্ধুদের সাথে কাটানোর জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ একে অপরের কাছে উপহার দেয় আনন্দ ভাগাভাগি করে এবং চারপাশকে আলোকসজ্জায় সুন্দরভাবে সাজায়।
ক্রিসমাস ট্রি সান্তা ক্লজ এবং বিভিন্ন রকমের কেক খাবারে বড়দিনের অন্যতম আকর্ষণ। বড়দিন উপলক্ষে অনেকে বিভিন্ন বার্তা পাঠায় যেমন শুভ বড়দিন আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করি বা কৃষ্ণের আলো আপনার জীবনে ভালোবাসা শান্তি নিয়ে আসুক। বড়দিনের শুভেচ্ছা মানে আনন্দ মুহূর্ত ভাগাভাগি করে নেওয়া সবার মাঝে শুধু তাই নয় মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও ভালোবাসা প্রকাশ করা।
বড়দিন কিভাবে শুরু হলো
বড়দিন কত তারিখ আমরা জানলাম এখন আমরা জানবো বড়দিন বা ক্রিসমাস কিভাবে শুরু হলো। বড়দিন বা ক্রিসমাসের সূচনা খ্রিস্টান ধর্মের ঐতিহ্যের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত যা যিশুখ্রিস্টের জন্ম উদযাপন হিসেবে পালিত হয়। যদিও যীশুর সঠিক জন্ম তারিখ সম্পর্কে নির্দিষ্ট কোন তথ্য নেই খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ২৫ ডিসেম্বর দিনটিকে তার জন্মদিন হিসেবে উদযাপন করে। কিন্তু প্রশ্ন আসে বড়দিন কিভাবে আসলো।
খ্রিস্টানরা যীশুর জন্ম উদযাপন করতো না কারণ তারা বেশি গুরুত্ব দিতেন তার মৃত্যুকে যা ইস্টার উৎসবের মাধ্যমে স্মরণ করা হয়। তবে খ্রিস্টান ধর্মের বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে যীশুর জন্ম উদযাপন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। চতুর্থ শতাব্দীতে ২৫ ডিসেম্বর থেকেই যীশুর জন্মদিন উদযাপন শুরু হয়। কারণ খ্রিস্টানরা এ সময় যীশুকে আলোকের দাতা হিসেবে তুলে ধরে।
বড়দিনের আধুনিক রুপে আশার পেছনে রয়েছে আরও কিছু মজার পরিবর্তন। ১৮ শতকের সান্তা ক্লজ এর কাহিনী জনপ্রিয় হতে শুরু করে। এবং ক্রিসমাস ট্রি সাজানোর রীতি জার্মানি থেকে ইউরোপ এবং আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ে। এ উপাদান গুলো বড়দিনকে শুধুমাত্র খ্রিস্টান ধর্মীয় উৎসবের বাইরে ও একটি বিশ্বকাপ উদযাপন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বড়দিনে খ্রিস্টানদের খাবার কি কি
বড়দিন কত তারিখ আমরা সকল কিছু জেনে নিয়েছি বড়দিন সম্পর্কে এখন আমরা জানবো বড়দিনে খ্রিস্টানদের খাবার কি কি? বড়দিনের খ্রিস্টানদের খাবারের তালিকা ঐতিহ্য অঞ্চল এবং সংস্কৃতির ওপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হয়। তবে কিছু খাবার আছে যা বড়দিনের উৎসবের সঙ্গে বিশেষভাবে জড়িত এবং বিভিন্ন দেশের জনপ্রিয়। বড়দিনের খাবার গুলো সাধারণত পুষ্টিকর এবং উৎসব। বড়দিনের খাবারের মধ্যে প্রধান আকর্ষণ নিচে তুলে ধরা হল।
রোস্ট টার্কিঃ পশ্চিমা দেশগুলোতে বড়দিনের প্রধান খাবার হিসেবে রোস্ট টার্কি খাওয়া হয়। এটি সাধারণত গ্রেভি এবং স্টাফিং এর সঙ্গে পরিবেশন করা হয়।
রোস্ট বিফ বা হ্যামঃ অনেক দেশে বড় দিনে রোস্ট বিফ বা হ্যাম জনপ্রিয়। এটি আলু সবজি এবং সসের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়।
স্টাফিং বা ড্রেসিংঃ টার্কির ভেতর দেওয়া স্টাফিং একটি বিশেষ পথ যা সাধারণত রুটি বাদাম পেঁয়াজ এবং বিভিন্ন মসলা দিয়ে তৈরি করা হয়।
ক্রিসমাস পুডিংঃ বড়দিনের বিশেষ ডেজার্ট হিসেবে ক্রিসমাস পুডিং বেশ জনপ্রিয়। এটি শুকনো ফল মধু এবং বিভিন্ন ধরনের মসলার সংমিশ্রণে তৈরি হয়। ব্রিটিশ ঐতিহ্য এটি আগুনে ফু দিয়ে পরিবেশন করা হয়।
মিপ্স পাইঃ ইউরোপের বিশেষত ব্রিটিশদের মধ্যে ছোট ছোট মিষ্টি পায় গুলো খুব জনপ্রিয়। এগুলো শুকনো ফল এবং মসলা দিয়ে তৈরি করা হয়।
জিনজার ব্রেড কুকিজঃ বড়দিনে জিনজার ব্রেড কুকিজ খাওয়া একটি ঐতিহ্য। এগুলো বিভিন্ন আকৃতিতে তৈরি হয় এবং সাজানো হয় ক্রিম দিয়ে।
খ্রিস্টানদের প্রধান উৎসব কি কি
বড়দিন কত তারিখ এ বিষয়ে সকল বিস্তারিত তথ্য আমরা জেনে নিয়েছি। এখন আমরা জানবো খ্রিস্টানদের প্রধান উৎসব কি কি? খ্রিস্টানদের প্রধান উৎসবগুলো তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও যীশু খ্রীষ্টের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলো সঙ্গে সম্পর্কিত। এ উৎসবগুলো খ্রিস্টান ধর্মের অনুসারীদের জন্য গভীর অর্থ বহন করে এবং প্রতিটি উৎসব এর পেছনে ধর্মীয় তাৎপর্য রয়েছে।
বড়দিনঃ খ্রিস্টানদের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আনন্দময় উৎসব হলো বড়দিন যা ২৫ ডিসেম্বর উদযাপিত হয়। এ দিনটি যিশুখ্রিস্টের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। বড়দিনে খ্রিস্টানরা গির্জায় বিশেষ প্রার্থনা করে ঘরবাড়ি সাজায় ক্রিসমাস ট্রি সাজিয়ে উৎসবের আনন্দে মেতে ওঠে। পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে উপহার বিনিময় এবং বিশেষ খাবারের আয়োজনও এই উৎসবের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ইস্টারঃ ইস্টার খ্রিস্টানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব যা শিশু খ্রীষ্টের পুনরুত্থান উদযাপনের জন্য পালন করা হয়। যীশুর করুশবিদ্ধ হওয়ার পর তৃতীয় দিনে তার পুনরুত্থানের বিশ্বাসের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। ইস্টার এর মাধ্যমে খ্রিস্টানরা জীবনের জয় গান ও পাপ থেকে মুক্তির বার্তা উদযাপন করে
প্যান্টেকস্টঃ প্যান্টেকস্ট উৎসব টি ইস্টারের ৫০ দিন পর পালিত হয়। এই দিনটি খ্রিস্টানদের কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কারণ এই দিনে পবিত্র আত্মা যীশুর শীর্ষদের উপর অবতীর্ণ হয়েছিল যা খ্রিস্টান চার্চের সূচনা বলে মনে করা হয়।
গুড ফ্রাইডেঃ গুড ফ্রাইডে হলো যীশু খ্রীষ্টের কুরশ বৃদ্ধ হওয়ার দিন। এই দিনটি খ্রিস্টানদের কাছে শোকের দিন হিসেবে পালিত হয়। কিন্তু এটি জীবনের ওপর মৃত্যুর জয় ঘোষণা করে।
আমাদের শেষ কথা
বড়দিন কত তারিখ এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করে বড়দিন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি খ্রিস্টান ধর্মের হয়ে থাকেন এবং বড়দিন পালন করে থাকেন আর এই সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এ আর্টিকেল আপনার জন্যই। এখানে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শুধু বড়দিন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা এখান থেকে জানতে পারবেন বিস্তারিত।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল যদি আরো পড়তে চান তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।
পদ্মাম্যাক্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url