আমের ১০ উপকারিতা ও অপকারিতা - আম খাওয়ার নিয়ম

আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? আমরা অনেকেই জানিনা। কিন্তু আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য আম গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। উপকারিতা এবং অপকারিতা জানার পরে আম খাওয়ার নিয়ম জেনে নিতে হবে।

আমের ১০-উপকারিতা ও-অপকারিতা

আমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান।  প্রত্যেক  ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? ভালোভাবে জেনে তারপরে খাওয়া উচিত। এছাড়া আম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

পেজ সূচিপত্রঃ

আমের উপকারিতা

আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে।আম হলো একটা অত্যান্ত জনপ্রিয় একটা ফল যা গ্রীষ্মকালে পাওয়া যায়। আমের বৈজ্ঞানিক নাম হলো ম্যাংগিফেরা ইন্ডিকা। এটি দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্থানীয় ফল তবে বর্তমানে এটি প্রায় সারা বিশ্বে চাষ করা হয়। আমকে ফলগুলোর রাজা বলা হয় তার স্বাদ ও পষ্টিগুনের জন্য।

এটি খেতে সুস্বাদু এবং বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। আমের বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে।  আমি প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের স্বার্থের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ভিটামিন সি এ পটাশিয়াম এবং ডায়েটারি ফাইবার।


আমে প্রচুর পরিমাণে রোগ প্রতিরোধ করার জন্য যে পরিমাণ ভিটামিন দরকার তা থাকে এছাড়া এতে থাকা অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমূহ শরীরের ফ্রী র‍্যাডিক্যালস কমাতে সাহায্য করে। যেহেতু আমরা উপকারিতা গুলো গ্রহন করি এবং অপকারিতা গুলো ত্যাগ করি তাই প্রথমে আমরা আমের উপকারিতা গুলো জেনে নিব।
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে
  • যকৃতের সমস্যা দূর করে
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
  • শরীর ঠান্ডা রাখে
  • মাড়ির রক্ত পড়া দূর করে
ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ আমরা অনেকেই ওজনের সমস্যায় ভুগে থাকি। যদি আপনি নিয়মিত কাঁচা আম খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারেন এ কাঁচা আম। পাকা মিষ্টি আমের চেয়ে কাঁচা আমের চিনি কম থাকে বলে এটি স্যালারি খরচের সহায়তা করে।

যকৃতের সমস্যা দূর করেঃ যকৃতের রোগ নিরাময়ের প্রকৃত বন্ধু হতে পারে কাঁচা আম। কয়েক টুকরো কাঁচা আম চিবানো হলে পিত্তরস বৃদ্ধি পায়। এতে যকৃতের স্বাস্থ্য ভালো হয় এবং অন্ত্রের জীবাণু সংক্রমণ দূর হয়।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ খাদ্য হজমে সাহায্য করে কাঁচা আম অন্তরকে পরিষ্কার করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। টুকরো করে আম কেটে লবণ মাখিয়ে তা মধু সংযোগে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

শরীর ঠান্ডা রাখেঃ কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকার কারণে তা শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এ কারণে শরীরে ঘাম কম হয়। গরমে ক্লান্তিও দূর হয়। ভিটামিন সি এর একটি সমৃদ্ধ উৎস হওয়ার কাঁচা আম প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রচুর সহায়তা করে।

মাড়ির রক্ত পড়া দূর করেঃ কাঁচা আমের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি জোগাতে পারে। মাড়ির রক্ত পড়া কমায় কাঁচা আম। আমচুর স্কার্ভি নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকরী। দুর্গন্ধ দাঁতের ক্ষয় কমাতে ও সহায়তা করে কাঁচা আম।

আমের অপকারিতা

আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? যেহেতু এ বিষয়ে আলোচনা করছি সেও তো আমাদের উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে।অস্বীকার করার উপায় নাই সুস্বাদু মিষ্টি এবং লোভনীয় একটি ফল। তবে আপনি কি জানেন যে আপনার প্রিয় ফলের কিছু নীরব পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে যা আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। 

মিষ্টি ও পুষ্টি করে ফল সঠিকভাবে খাওয়া না হলে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যেহেতু এটা প্রাকৃতিক চিনির একটি সমৃদ্ধ উৎস। তাই এর উচ্চমাত্রার গ্রহণের ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের বেশি করে আম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় না।


বিভিন্ন জাতের আমে ফাইবার কম থাকে কারণ বীজ এবং খোসায় সর্বাধিক পরিমাণে ফাইবার থাকে যা সাধারণত খাওয়া হয় না। যে কারণে আম হজম ও প্রতিক্রিয়ায় সাহায্য নাও করতে পারে। তাই হজম প্রক্রিয়াকে মিশ্রণ করতে আমের সাথে ফাইবার সম্পৃক্ত  উপাদান যুক্ত করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

কাঁচা আমের পুষ্টিগুন

আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এ বিষয়ে আমরা জেনেছি। এখন আমরা জানবো কাঁচা আমের পুষ্টিগুণ। আমে আছে ভিটামিন সি,কে,এ ,বি ৬,ফোলেট ও অন্যান্য প্রচুর পুষ্টির উপাদান। কাঁচা আম ম্যাগ্নেসিয়াম এবং পটাসিয়াম যুক্ত। অন্যান্য ফলের মতো মিষ্টি না হওয়ায় এতে চিনি নেই বললে চলে তাই যারা ডায়েট করে বাহ ডায়বেটিস রোগী তারা অনায়াসে খেতে পারবে কাঁচা আম।

কাঁচা আমে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি  আন্টিওক্সিড্যান্টের কাজ করে। তাই বয়স ধরে রাখতে কাঁচা আম খাওয়া যেতে পারে। কাঁচা আমে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ই যা শ্বেত রক্তকনিকার কার্যকারিতা বাড়ায় পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

কাঁচা আমে থাকে ভিটামিন বিটা ক্যারিটিন হৃৎপিণ্ডের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে অ্যামাইলেস নামক পাচক এনজাইম কাঁচা আমে থাকায় হজমে সহায়ক। অ্যাসিডিটি কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজমের সাহায্য কমাতে বেশ উপকারি এই কাঁচা আম।

আমের খোসায় রূপচর্চা

আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এ বিষয়ে জেনেছি যদি আপনি আরো উপকারিতা পেতে চান তাহলে আমের খোসা দিয়ে রূপচর্চা করে দেখতে পারেন। আমের খোসা দিয়ে রূপচর্চা করা যায় আমারা অনেকেই জানিনা। যদি আপনি এই নিয়ম গুলো জানেন তাহলে খুব সহজেই আপনার ত্বক্বের উজ্জলতা বাড়াতে পারবেন আমের খোসা দিয়ে যেহুতু আমরা আম খাই আর আমের উপরে থাকা খোসা টুকু আমরা ফেলে দেই তাই আমরা এই বিষয়ে তেমন ধারনা রাখি না।

আমের ১০-উপকারিতা ও-অপকারিতা

আমাদের ত্বকের জন্য যে সকল উপাদান প্রয়োজন তা এই আমের খোসার মধ্যে রয়েছে।পাকা আমের খোসা ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিয়ে। শুকনো খোসা গুড়া করে রাখতে হবে এক্সফোলিয়েটর হিসেবে দারুন কাজ করে এটি। আমের খোসায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা ত্বক থেকে মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে।

আমের খোসা গুড়োর সঙ্গে পানি মিশিয়ে ত্বকে ঘষে ঘষে লাগাতে হবে। কিছুক্ষন অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে ত্বকের উজ্জলতা বাড়বে। অতিরিক্ত গরমের কারনে ত্বকে রোদে পোড়া ভাব দেখা যায়। এই সমস্যা দূর করতে আমের খোসা বেটে লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ঠিক হয়ে যাবে পোড়া জায়গা।

রক্তে শর্করার বৃদ্ধি

আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এই বিষয়ে জেনেছি। এখন আমরা জানবো রক্তের শর্করা বৃদ্ধিতে আমি কিভাবে আমাদের শরীরে সহায়তা করে। মিষ্টি এবং সুস্বাদু এই ফলে উচ্চ প্রাকৃতিক চিনি থাকার কারনে এটি অতিদ্রুত চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রাকৃতিক চিনি ও ডায়বেটিস এবং অন্যান্য জীবনযাত্রার ব্যাধির ক্ষেত্রে সাধারন চিনির মতোই কাজ করতে পারে।

অতিরিক্ত আম খেলে রক্তচাপ বৃদ্ধি হতে পারে বিশেষ করে যারা উচ্চ রক্তচাপের সমসসায় ভুগে তাদের জন্য এটি ক্ষতিকর হতে পারে। আর গরম প্রকৃতির ফল হওয়ায় অতিরিক্ত খেলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে । এতে শরীরের উষ্ণতা বাড়তে পারে এবং বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

অতিরিক্ত আম খেলে ওজন বৃদ্ধি হয়। আমে ক্যালোরি এবং চিনি উচ্চ পরিমানে থাকে। অতিরিক্ত আম খাওয়া ওজন বৃদ্ধি করতে পারে। কিছু মানুষের জন্য আম অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে। এতে ত্বক র‍্যাশ,চুলনকানি বা মুখ ফুলে যাওয়া দেখাতে পারে। সুতরাং আম খাওয়ার পর পরিমানের দিকে নজর রাখা দরকার।

হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণ করে

আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এই বিষয়ে জেনেছি। এখন আলোচনা করব আম কিভাবে আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। আমে ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যা রক্ত প্রবাহ বজায় রাখতে সাহায্য করে। যা একটি সুস্থ হার্টের দিকে পরিচালিত করে। এই পুষ্টিগুলো রক্তনালীগুলোকে শিথিল করতে সাহায্য করে ও রক্ত চাপ কমায়। 

কাঁচা আম রক্তের কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড ও ফ্রী ফ্যাটি অ্যাসিডিএর মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে।কাঁচা আম অনাক্রম্যতা বর্ধক পুষ্টির ভালো উৎসে ভরপুর। কাঁচা আম প্রতিদিনের ভিটামিন এ এর চাহিদার ১০ শতাংশ প্রদান করে যা একটি সুস্থ ইউমিন সিস্টেমের জন্য অপরিহার্য।


আমে রয়েছে ভিটামিন সি যা আপনার শরীরকে আরও রোগ প্রতিরোধী শ্বেত রক্তিকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে এই কোষগুলোকে কার্যকারীভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এবং আপনার ত্বকের প্রতিরক্ষা উন্নত করে।ফলটি ম্যাঈফেরিন যুক্ত একটি সুপার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্টের জন্য ভালো।

সুগার নিয়ন্ত্রনে কাজ করে

আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এ বিষয়ে জেনেছি। এখন আমরা জানবো সুগার নিয়ন্ত্রণে কাঁচা আম কিভাবে সহায়তা করে। তাজা ফলের তুলনায় কাঁচা আমে প্রাকৃতিক চিনি পরিমাণ খুব বেশি থাকে না। এটি আসলে ডায়বেটিসের মতো বিপাকীয় পরিস্থিতিতে  যারা পড়ে এমন ব্যক্তিদের রক্তে  সুগারের মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখতে আম সহায়তা করে।

আমে পাওয়া পাচক এনজাইম অ্যামাইলেস নামে পরিচিত বড় খাদ্যের অনু গুলোকে ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে যাতে সেগুলো সহজেই শোষণ করা যায়। এগুলোকে জটিল কার্বোহাইড্রেটক চিনিতে ভেঙে দেয় । যেমন গুল্কোজ মল্টোজ। প্রচুর জল এবং খাদ্য খাদ্য তালিকা গত ফাইবারের কারণে কাঁচা আম ডায়রিয়া মুক্তি দিতে সাহায্য করে।

শরীরে পানির হওয়া পূরণ করে আম শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পূরণ হয় আম খেলে । শরীর পানি শূন্য হয় না এবং এই গ্রীষ্মের মৌসুমে শরীরের শানস্টকের সমস্যা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কাঁচা আমের জমে থাকা পানি শরীরে পিতল নিয়ে আসে।

লেবুর রসে আমের খোসা বাঁটা

আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এ বিষয়ে জেনেছি। এখন আমরা আলোচনা করব আমের খোসা বাটা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কিভাবে সহায়তা করে। অতিরিক্ত গরমের কারণে অনেকের ত্বকে রোদে পোড়া ভাব দেখা দেয়। এই সমস্যা দূর করতে ব্যবহার করা যেতে পারে আমের খোসা।

আমের ১০-উপকারিতা ও-অপকারিতা

আমের খোসার সঙ্গে এলোভেরা জেল মিশিয়ে ভালো করে ত্বকে লাগাতে হবে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। আম ভালো করে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে ব্লেন্ডারে নিহি পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। এক টেবিল চামচ মধু ও টক দই মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে হবে।


১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। চেহারা তেল তেলে না হলে একটু নারিকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল তেল মিশিয়ে নিতে হবে। স্ক্রাবার হিসেবে এটি দারুন কাজে লাগে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো পুষ্টিতে ভরপুর আমের খোসা। ত্বক উজ্জ্বল করার কাজে এই আমের খোসা  গুরুত্ব অনেক।

আম খাওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

  • আম একটি প্রাকৃতিক চিনিস সমৃদ্ধ উৎস তাই এর উচ্চমাত্রায় গ্রহণের ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
  • আমে  রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যার করণ অতিরিক্ত সেবনে ডায়রিয়া হতে পারে। 
  • অতিরিক্ত আম খেলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ এর সমস্যা আছে তাদের জন্য অতিরিক্ত আম খাওয়া ক্ষতিকর হতে পারে।
  • আমের খোসায় থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান সংবেদনশীল ত্বকে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে
  • অতিরিক্ত আম খেলে শরীরে ভিটামিন এ এর মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে যা হা হাড় ও যকৃতের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
  • অতিরিক্ত আম খেলে কিডনিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে যারা কিডনি সমস্যায় আছে তাদের জন্য অতিরিক্ত আম খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
  • আম গরম প্রকৃতির ফল হওয়ায় অতিরিক্ত খেলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে এতে শরীরের উষ্ণতা বাড়াতে পারে এবং সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।

আমাদের শেষ কথা

কাঁচা আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এই বিষয়ে আলোচনা শুরু করে আম সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি আম খেয়ে থাকেন এবং এ সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল আপনার জন্যই। এখানে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আলোচনা করা হয়েছে আশা করি আপনারা এখান থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি নিয়মিত এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং স্বাস্থ্যমূলক বিষয় জানতে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে। আশা করি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের তথ্য নিয়মিত পাবেন। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পদ্মাম্যাক্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url